১০০% ক্যশব্যক গ্যারান্টিতে গঞ্জ ফুডস এর গঞ্জের ঘি বিক্রয় করা হয়
গঞ্জের ঘি BSTI অনুমোদিত
সিরাজগঞ্জের গ্রাম বাংলার মাঠ পর্যায় থেকে দুধ সংগ্রহ করে সেই দুধের ক্রিম থেকে অভিজ্ঞ কারিগরের মাধ্যমে গঞ্জ ফুডস এর
খাটি দানাদার গাওয়া ঘি উৎপাদন করা হয়।
গ্যারান্টি দিচ্ছি গঞ্জের খাটি গাওয়া ঘি এর মন মাতানো ঘ্রান ও স্বাদ আপনাকে মুগ্ধ করবেই ইনশাআল্লাহ।
হাড়ের জন্য: ঘিয়ের ভিটামিন ‘কে’ ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিলে হাড়ের স্বাস্থ্য ও গঠন বজায় রাখে। স্বাস্থ্যকর ইনসুলিন ও শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে কাজে লাগে ভিটামিন ‘কে।” বলেন চ্যাডউইক। ঘিতে যেসব ভিটামিন রয়েছে -এ, ডি, ই এবং কে, যা আমাদের হৃৎপিন্ড, হাড়ের জন্য খুব উপকারী। এই ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট যা গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে। তাছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটি অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে এবং হাড়কে ভালো রাখে।
চুল পড়া প্রতিরোধ করে: খালি পেটে ঘি খেলে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এটি চুল পড়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঘি চুল নরম ও উজ্জ্বল করতে উপকারী। উপকারি কোলস্টেরল: কোলস্টেরল দু ধরনের- উপকারি ও ক্ষতিকর।ঘিতে রয়েছে উপকারি কোলস্টেরল। ঘিতে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে।যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই। স্মৃতিশক্তি বাড়ায় : নিউট্রিশনিস্টদের মতে নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সার্বিকবাবে ব্রেন পাওয়ারের উন্নতিতে ঘি-এর কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এত উপস্থিত ওমাগা- ৬ এবং ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর এবং মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রাকাশিত বেশ কিছু গবেষমায় দেখা গেছে এই দুই ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড ডিমেনশিয়া এবং অ্যালঝাইমারসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ওজন কমায় ও এনার্জি বাড়ায়: ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব দ্রুত এনার্জি বাড়াতে সহায়তা করে থাকে।অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। এর ফলে ওজনও কমে। হজম ক্ষমতা বাড়ায়: ঘিতে রয়েছে প্রচু বাটাইরিক অ্যাসিড, যা আমাদের খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে সাহায্য করে।যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, তাদের জন্য ঘি খুবই উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকায়, ঘি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।ঘি এর বৈশিষ্ঠ্য হল নষ্ট হয় না- ঘি সহজে নষ্ট হয় না। দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি। পজিটিভ ফুড: বহু প্রাচীন কাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাও বলছে ঘি খেলে পজিটিভিটি বাড়ে। কনশাসনেস উন্নত হয়।
বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (BCSIR) থেকে ল্যাব টেস্ট, এবং BSTI অনুমদিত তাই শরীরের জন্য শতভাগ নিরাপদ
আমাদের উপর কেন আস্থা রাখবেন ?
সম্পূর্ণ ন্যচরাল ওয়েতে দুধ থেকে ক্রিম সেপারেট করে সেই ক্রিম থেকে গঞ্জের ঘি উৎপাদন করা হয়।
অভিজ্ঞ কারিগর দ্বারা আমাদের ঘি উৎপাদন করা হয়।
শতভাগ খাটি ঘি এর নিশ্চয়তা দিচ্ছি গঞ্জ ফুডস এর গঞ্জের ঘিতে।
১০০% ক্যশ ব্যাক গ্যরান্টি।
আমাদের ঘি উৎপাদনে আর্টিফেসিয়াল কোন কালার বা কোন ফুড কালার ইউজ করা হয়না।
ন্যচরাল ঘি এর সুঘ্রান ঘি প্রেমীদের মন জয় করবে ইনশাআল্লাহ।
আমাদের প্রডাক্টে কোন ফল্ট পেলে ডেলিভারি বা রিটার্ন চার্জ আপনাকে এক টাকা ও দিতে হবেনা।
দেখে শোনে খেয়ে নেওয়ার সুযোগ।
পছন্দ না হলে সাথে সাথে রিটার্ন করার সুবিধা।
সাথে দেখে নিতে না পারলেও সমস্যা নাই ১৪ দিনের মধ্যে রিটার্ন বা এক্সেঞ্জ করার সুবিধা পাবেন।
একটা বিষয় সবসময় মনে রাখবেন যেসব ঘিয়ে আর্টিফিশিয়াল কোন কালার বা ঘ্রান ইউজ করা হয়না সেসব ঘি এর কালার ও ঘ্রান সবসময় একরকম হয়না।
দানাদার হওয়ার সাথে খাটি ঘি বা ভেজাল ঘিয়ের কোন সম্পর্ক নাই। ঘি অত্যধিক তাপে তেলের মত লিকুইড থাকে।মিডিয়াম তাপে লিকুইড মিশ্রিত থাকে এবং ঠান্ডাতে ঘি ক্রিমের মত জমে যায়।
আর্টিফিশিয়াল কালার ও ঘ্রান সমৃদ্ধ ঘি দেখে প্রলোভিত না হয়ে অর্জিনাল ঘি দেখে শোনে ক্রয় করুন।
ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল উৎপাদন করা অনেক সনাতনী পদ্ধতি। কারণ বর্তমান সময়ে ইলেকট্রিক ডিভাইস ব্যবহার করে অল্প সময়ে এবং অল্প পরিশ্রমে অনেক বেশি সরিষার তেল উৎপাদন করা যায়। তবে সঠিক পদ্ধতিতে ঘানি ভাঙ্গা তেল উৎপাদন করতে হলে কিছু পদ্ধতি মেনে চলতে হবে। তো প্রথমে সরিষা শুকিয়ে সুন্দর করে প্রসেস করে নিতে হবে। তারপর সেগুলো ওজন করে পূর্ব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে নিতে হবে।
এরপর সেগুলো পিষে নেওয়ার জন্য ঘানিতে নিয়ে যেতে হবে। সাধারণত প্রায় সকল ধরনের শক্তিশালী কাঠ দিয়েই ঘানি তৈরি করা যায়। তবে তেঁতুল কাঠের তৈরি ঘানি সব থেকে উচ্চ মানের তেল উৎপাদন করতে ব্যবহার করা হয়।ঘানিতে সরিষার দানা নিয়ে যাওয়ার পর সেগুলো ঘানির মধ্যে দিয়ে গরুর সাহায্যে ঘানির হাতল ধীর গতিতে ঘুরানো হয়। কারণ যদি উচ্চ গতিতে ঘুরানো হয় তাহলে তা অনেক বেশি তাপ সৃষ্টি করবে যা তেলের গুণগত মান নষ্ট করবে। অন্যদিকে কোল্ড প্রেস পদ্ধতির উলঙ্ঘন হবে।
যাইহোক, এভাবে ধীরে ধীরে হাতল ঘুরানোর কারণে সরিষার দানা ধীরে ধীরে পিষতে থাকবে এবং তা থেকে একটু একটু করে রস বের হতে থাকবে। পরবর্তীতে সেই রস ফিলটার করে তা থেকে তেল আলাদা করে তা বাজারজাত করা হবে।